শিরোনাম

২২ বছরে ভাগ্য বদলায়নি পত্রিকা হকার বজলু মিয়ার দশমিনা প্রতিনিধি।


পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার ভাগ্যাহত এক পত্রিকা হকারের এই করুন পরিনতি,সাহায্যের আবেদন তার পরিবারের।ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার চিকনিকান্দি ইউনিয়নের সুতাবাড়িয়া গ্রামে বাসিন্দা হতদরিদ্র্য হকার বজলু মিয়ার। দীর্ঘ২২ বছর ধরে রোদে পুড়ে বৃষ্টিতে ভিজে পৌছে দিচ্ছে মানুষের  হাতে হাতে দৈনিক খবরের কাগজ। অথচ জীবনের শেষ পর্যায়ে  এসেও  থেমে থাকেনি তার এ পেষা।অন্যদিকে এই পেষায় কাজ করে নিজের চাহিদাতো দূরের কথা ছেলে সন্তানদের চাহিদাও পূরন করতে পারছেনা, হকার বজলু মিয়া।তারপর ছেলে মেয়ে কে  উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত করার লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে হকার বজলু মিয়া। হত দরিদ্র বজলু মিয়ার ২ মেয়ে ১ ছেলে এক মেয়ে ডিগ্রীতে পরছে   এক মেয়ে এস এস সি তে  আর ছোট ছেলে চতুর্থ শ্রেনিতে পরছে। অনেক কষ্টে করে চলছে হকার বজলু মিয়ার সংসার। পাসাপাশি বাড়ছে খরচের চাহিদা কিন্তু সন্মান হানির ভয়ে  কাউকে কিছু বলতে পারছে না। প্রতিদিন পত্রিকা বিক্রি করে আর ছেলে মেয়েদের লেখাপড়া এবং নিজের সাংসারিক জীবন চালাচ্ছে হতদরিদ্র বজলু মিয়া, তাই উপর মহলে আমাদের আকুল আবেদন সরকারি অনুধানের জন্য, বজলু মিয়া দীর্ঘ দিন যাবত মানুষের মাঝে সুঃখ দুঃখ নিয়েই বেঁচে আছে।  বজলু মিয়ার সাহায্যের  জন্য দশমিনা ছিনিয়র সাংবাদিক  রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি মোঃ ফয়েজ আহম্মেদ ভাইয়ের সাথা আলোচনা করা হলে তিনি দুঃখ প্রকাশ করে  বলেন সাংবাদিক বৃন্দ যারা আছেন তাদের সাথে এবিষয়ে আলোচনা করে দেখি কি করা যায়। কারন একটা অসহায় মানুষের পাসে দাড়ানো একটি  মহাৎ কাজ। তিনি আরো বলেন হতদরিদ্র বজলু  পাশে দাড়িয়ে তার স্বপ্ন পূরন করার জন্য আমরা এগিয়ে যাবো এটাই আমাদের প্রত্যাশা।