বিশ্বকাপ তারকারা কী খান?
জনি মার্শ বিশ্বের শীর্ষ বেশ ক’জন ফুটবলারের ব্যক্তিগত শেফ। ওই
ফুটবলারদের বাড়িতে গিয়ে তিনি রেঁধে দিয়ে আসেন। ওই তারকা ফুটবলারদের মধ্যে
রয়েছেন ইংল্যান্ড দলের ডিফেন্ডার কাইল ওয়াকার এবং গোলকিপার জর্ডান
পিকফোর্ড।
মার্শের কাস্টমারের তালিকায় একই সঙ্গে রয়েছেন বেলজিয়ামের কেভিন ডি ব্রাইনা এবং মারওয়ান ফেলাইনি। এরা দুইজনেই ইংলিশ প্রিমিয়ারশিপেরও তারকা। বিশ্বকাপের এ তারকাদের জন্য কী কী রাঁধেন জনি মার্শ? একেক ফুটবলারের পছন্দ একেক রকম, কিন্তু ইংলিশ ডিফেন্ডার কাইল ওয়াকার ম্যাচের আগে চান স্প্যাগেতি বোলোনেজ। এটি একটি ইতালিয়ান খাবার।
গরুর কিমা এবং টমেটো দিয়ে সস বানিয়ে সিদ্ধ স্প্যাগেতি বা পাস্তার সঙ্গে পরিবেশন করা হয়। তবে ওয়াকার একটু ভিন্নভাবে খাবারটি চান। তার পাস্তা সিদ্ধ করা হয় বিটরুটের রসে, যাতে ওই পাস্তা বিটরুটের আয়রন এবং নাইট্রেট শুষে নিতে পারে। এ দুই খনিজদ্রব্য মাঠে তাকে বাড়তি শক্তি দেয়।
‘আমার ক্লায়েন্টদের নিয়ে আমি অত্যন্ত খুশি, কারণ তারা খুঁতখুঁতে নন। তারা চান সাদাসিধে খাবার, কিন্তু তাতে থাকতে হবে পুষ্টি।’ যেমন বেলজিয়াম এবং ম্যানচেস্টার সিটি ক্লাবের তারকা কেভিন ডি ব্রাইনা চান ম্যাচের আগে তার খাবারে যেন যথেষ্ট শর্করা থাকে, তবে খুব ভারি যেন না হয়। আর ম্যাচের পর তিনি চান আমিষ-মাংস।
শেষবার তার ম্যাচের আগে শেফ জনি কেভিনের জন্য তৈরি করেছিলেন বার-বি-কিউ চিকেন টাকো। একটি মোটা রুটির ভেতর বার-বি-কিউ করা মুরগির মাংসের টুকরো ঢুকিয়ে তার সঙ্গে লেটুস পাতা, টমেটো এবং অ্যাভোকাডো ফলের ফালি দিয়ে রোল করে বানানো হয় মেক্সিকান ঘরানার এ সহজ খাবারটি। সঙ্গে কেভিনকে তিনি দিয়েছিলেন গাজর এবং বাঁধাকপির সালাদ।
ইংল্যান্ড দলের গোলকিপার জর্ডান পিকপোর্ড ম্যাচের আগে খুব বেশি খেতে চান না। দরকারও নেই, কারণ অন্য ১০ জন খেলোয়াড়ের চেয়ে গোলকিপারকে ছুটতে হয় কম। ফলে তার শক্তি খরচও হয় কম। মাঝে মধ্যে ফুটবলাররা রুটিনের বাইরে বেরুতে চান। ফাস্টফুড খেতেও চান।
‘তারা যদি বার্গার এবং ফ্রাই চান, আমি তাদের জন্য মশলাদার টার্কি বার্গার করে দিই, খেয়াল রাখি বেশি— যেন তেল-চর্বি ব্যবহার না হয়।’ ‘মিষ্টি খাওয়ার ওপর অনেক বিধিনিষেধ রয়েছে, কিন্তু অনেকেই মিষ্টিপাগল; বিশেষ করে ম্যাচের পর তারা পুডিং দাবি করেন। আমি আমার ক্লায়েন্টদের ‘অ্যাভোকাডো-চকলেট মুস’ তৈরি করে দিই, সঙ্গে কিছু প্রোটিন যোগ করে দিই; যাতে দ্রুত তাদের ক্লান্তি কাটে।’
মার্শের কাস্টমারের তালিকায় একই সঙ্গে রয়েছেন বেলজিয়ামের কেভিন ডি ব্রাইনা এবং মারওয়ান ফেলাইনি। এরা দুইজনেই ইংলিশ প্রিমিয়ারশিপেরও তারকা। বিশ্বকাপের এ তারকাদের জন্য কী কী রাঁধেন জনি মার্শ? একেক ফুটবলারের পছন্দ একেক রকম, কিন্তু ইংলিশ ডিফেন্ডার কাইল ওয়াকার ম্যাচের আগে চান স্প্যাগেতি বোলোনেজ। এটি একটি ইতালিয়ান খাবার।
গরুর কিমা এবং টমেটো দিয়ে সস বানিয়ে সিদ্ধ স্প্যাগেতি বা পাস্তার সঙ্গে পরিবেশন করা হয়। তবে ওয়াকার একটু ভিন্নভাবে খাবারটি চান। তার পাস্তা সিদ্ধ করা হয় বিটরুটের রসে, যাতে ওই পাস্তা বিটরুটের আয়রন এবং নাইট্রেট শুষে নিতে পারে। এ দুই খনিজদ্রব্য মাঠে তাকে বাড়তি শক্তি দেয়।
‘আমার ক্লায়েন্টদের নিয়ে আমি অত্যন্ত খুশি, কারণ তারা খুঁতখুঁতে নন। তারা চান সাদাসিধে খাবার, কিন্তু তাতে থাকতে হবে পুষ্টি।’ যেমন বেলজিয়াম এবং ম্যানচেস্টার সিটি ক্লাবের তারকা কেভিন ডি ব্রাইনা চান ম্যাচের আগে তার খাবারে যেন যথেষ্ট শর্করা থাকে, তবে খুব ভারি যেন না হয়। আর ম্যাচের পর তিনি চান আমিষ-মাংস।
শেষবার তার ম্যাচের আগে শেফ জনি কেভিনের জন্য তৈরি করেছিলেন বার-বি-কিউ চিকেন টাকো। একটি মোটা রুটির ভেতর বার-বি-কিউ করা মুরগির মাংসের টুকরো ঢুকিয়ে তার সঙ্গে লেটুস পাতা, টমেটো এবং অ্যাভোকাডো ফলের ফালি দিয়ে রোল করে বানানো হয় মেক্সিকান ঘরানার এ সহজ খাবারটি। সঙ্গে কেভিনকে তিনি দিয়েছিলেন গাজর এবং বাঁধাকপির সালাদ।
ইংল্যান্ড দলের গোলকিপার জর্ডান পিকপোর্ড ম্যাচের আগে খুব বেশি খেতে চান না। দরকারও নেই, কারণ অন্য ১০ জন খেলোয়াড়ের চেয়ে গোলকিপারকে ছুটতে হয় কম। ফলে তার শক্তি খরচও হয় কম। মাঝে মধ্যে ফুটবলাররা রুটিনের বাইরে বেরুতে চান। ফাস্টফুড খেতেও চান।
‘তারা যদি বার্গার এবং ফ্রাই চান, আমি তাদের জন্য মশলাদার টার্কি বার্গার করে দিই, খেয়াল রাখি বেশি— যেন তেল-চর্বি ব্যবহার না হয়।’ ‘মিষ্টি খাওয়ার ওপর অনেক বিধিনিষেধ রয়েছে, কিন্তু অনেকেই মিষ্টিপাগল; বিশেষ করে ম্যাচের পর তারা পুডিং দাবি করেন। আমি আমার ক্লায়েন্টদের ‘অ্যাভোকাডো-চকলেট মুস’ তৈরি করে দিই, সঙ্গে কিছু প্রোটিন যোগ করে দিই; যাতে দ্রুত তাদের ক্লান্তি কাটে।’